বাংলাদেশকে নিয়ে কিছু প্রশ্ন যা চাকরীর পরীক্ষায় আসতে পারে?
বাংলাদেশকে নিয়ে কিছু প্রশ্ন যা চাকরীর পরীক্ষায় আসতে পারে?
- ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
- বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
- ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
- ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
- যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
- ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
- যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
- গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
- সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
- সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
- সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
- সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
- মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
- বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
- মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
- বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
- কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
- কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
- কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
- বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
- তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
- তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
- তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়.
- দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
- বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
- বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
- বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
- বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
- আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
- এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
- উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
- পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
- উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
- টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
- এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
- প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
- প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
- প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
- বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
- নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
- পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
- পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
- গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
- পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
- ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
- পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
- গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
- পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
No comments